কে বলেছে ফেসবুক শুধু টাইমপাস করার জায়গা,?? আমার কাহিনি বলি' শুনুন প্লিজঃ
ফেসবুক টাইমপাস
কে বলেছে ফেসবুক শুধু টাইমপাস করার জায়গা?? আমার কাহিনি বলি' শুনুন প্লিজঃ#MD BAIZED
১.আমি খাওয়া দাওয়া রেস্টুরেন্ট, কুষ্টিয়া প্রতিষ্ঠা করেছি- ফেসবুকের মাধ্যমে।
২.আপনাদের অতি আস্থা, বিশ্বাস আর ভালোবাসার পাত্র হয়েছি- ফেসবুকের মাধ্যমে।
৩.ফেসবুকের মাধ্যমে আমার উপর আস্থা রেখে আপনারা শতশত অসহায় মানুষের জন্য উপহার পাঠাচ্ছেন।
৪.আমি আজ অবধি ৩৫০০ শত অসহায় মানুষের মাঝে উপহার সহায়তা দিয়েছি- ফেসবুকেরই সাহায্যে।
৫.আমি কুষ্টিয়াতে ডিসি স্যার, সাংবাদিক, কিংবা বিশিষ্ট মানুষের সােথে পরিচয়ের সুযোগ পেয়েছি এই ফেসবুকেরই মাধ্যমে।
৬শিক্ষানন্দ-Shikkhanondo নামক প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে অসহায়ের মানুষগুলো মুখে হাসি প ফুটিয়ে চলেছি- এই ফেসবুকেরই সাহায্যে।
তাই সকল ফেসবুক ব্যবহারকারী ভাইয়া, আপু, চাচা, মামাদের কাছে দুহাত জোড় করে অনুরোধ করছি। আসুন এই করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে অসহায় ছিন্নমূল মানুষদেরও জন্য কিছু করি। কারণ তাদের টাকাও আমাদের পড়াশোনাতে খরচ হয়েছে পরোক্ষভাবে।
আমরা যে ফেসবুকটা চালাতে পারছি, এটাতেও তো স্কুলে যেয়ে পড়াশোনা করেছি বলেই আজ চালাতে পারছি।আর সেই গরিব মানুষও সরকারকে ট্যাক্স দেয়।সরকার আমাদের পড়াশোনার পিছনে সেই টাকা খরচ করে, শুধু আমার আপনার বাবার টাকায় আমরা পড়ে শিক্ষিত হচ্ছি।সেটা অনেকের ভুল ধারণা।
তাই আপনি পড়াশোনা শিখে আপনার বাবাকে যেমন বিপদে আপদে সাহায্যে করেন,যেমন প্রাপ্য আমার আপনার বাবার তেমনি সেই অসহায় বাবা বা পরিবারটারও অধিকার আছে আপনার কাছে কিছু পাবার আশা করার।
কারন সরকারের মাধ্যমে তিনিও আপনার পড়াশোনাতে সহায়তা করছেন।
তাই প্লিজ এই দুঃসময়ে আসুন গরিব অসহায়, ছিন্নমূল মানুষদের পাশে দাড়ায়,বাড়িয়ে দেয় ভালোবাসার হাত।
বেঁচে থাকুক আমাদের সকল সহায়তাকারী বাবারা।
কে বলেছে ফেসবুক শুধু টাইমপাস করার জায়গা?? আমার কাহিনি বলি' শুনুন প্লিজঃ#MD BAIZED
১.আমি খাওয়া দাওয়া রেস্টুরেন্ট, কুষ্টিয়া প্রতিষ্ঠা করেছি- ফেসবুকের মাধ্যমে।
২.আপনাদের অতি আস্থা, বিশ্বাস আর ভালোবাসার পাত্র হয়েছি- ফেসবুকের মাধ্যমে।
৩.ফেসবুকের মাধ্যমে আমার উপর আস্থা রেখে আপনারা শতশত অসহায় মানুষের জন্য উপহার পাঠাচ্ছেন।
৪.আমি আজ অবধি ৩৫০০ শত অসহায় মানুষের মাঝে উপহার সহায়তা দিয়েছি- ফেসবুকেরই সাহায্যে।
৫.আমি কুষ্টিয়াতে ডিসি স্যার, সাংবাদিক, কিংবা বিশিষ্ট মানুষের সােথে পরিচয়ের সুযোগ পেয়েছি এই ফেসবুকেরই মাধ্যমে।
৬শিক্ষানন্দ-Shikkhanondo নামক প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে অসহায়ের মানুষগুলো মুখে হাসি প ফুটিয়ে চলেছি- এই ফেসবুকেরই সাহায্যে।
তাই সকল ফেসবুক ব্যবহারকারী ভাইয়া, আপু, চাচা, মামাদের কাছে দুহাত জোড় করে অনুরোধ করছি। আসুন এই করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে অসহায় ছিন্নমূল মানুষদেরও জন্য কিছু করি। কারণ তাদের টাকাও আমাদের পড়াশোনাতে খরচ হয়েছে পরোক্ষভাবে।
আমরা যে ফেসবুকটা চালাতে পারছি, এটাতেও তো স্কুলে যেয়ে পড়াশোনা করেছি বলেই আজ চালাতে পারছি।আর সেই গরিব মানুষও সরকারকে ট্যাক্স দেয়।সরকার আমাদের পড়াশোনার পিছনে সেই টাকা খরচ করে, শুধু আমার আপনার বাবার টাকায় আমরা পড়ে শিক্ষিত হচ্ছি।সেটা অনেকের ভুল ধারণা।
তাই আপনি পড়াশোনা শিখে আপনার বাবাকে যেমন বিপদে আপদে সাহায্যে করেন,যেমন প্রাপ্য আমার আপনার বাবার তেমনি সেই অসহায় বাবা বা পরিবারটারও অধিকার আছে আপনার কাছে কিছু পাবার আশা করার।
কারন সরকারের মাধ্যমে তিনিও আপনার পড়াশোনাতে সহায়তা করছেন।
তাই প্লিজ এই দুঃসময়ে আসুন গরিব অসহায়, ছিন্নমূল মানুষদের পাশে দাড়ায়,বাড়িয়ে দেয় ভালোবাসার হাত।
বেঁচে থাকুক আমাদের সকল সহায়তাকারী বাবারা।
Post a Comment